নিজস্ব প্রতিবেদকঃ উন্নয়নের গণতন্ত্র, শেখ হাসিনা মূলমন্ত্র, শ্লোগানকে ধারণ করে বাংলাদেশকে বিশ্বপরিমন্ডলে নতুন আঙ্গিকে পরিচয় করাতে সক্ষম হয়েছে। তলাবিহীন ঝুড়ির তকমা থেকে মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ। ডিজিটালাইজেশন,খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা,দারিত্রতা বিমোচন,জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি ও দূর্যোগ মোকাবেলা, নারী ক্ষমতায়ন, শিশুমৃত্যু হ্রাস,বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সক্ষমতাবৃদ্ধি, ভৌত ও অবকাঠামো উন্নয়ন,সমুদ্রসীমাজয়, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিদমন, প্রতিবেশী ও উন্নয়নযোগী দেশের সাথে বন্ধুত্ব ও পারষ্পারিক সহযোগিতা সুদৃঢ়করণ’সহ সর্বক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন, জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সফলতার স্বীকৃতি পৃথিবীজুড়ে।
প্রধানমন্ত্রীর সাহসী, দৃঢ় আত্মপ্রত্যয়ী, বিচক্ষণ ও দুরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের মহিমায় বাঙ্গালী আজ আত্মমর্যাদাসম্পন্ন জাতি হিসেবে বিশ্বপরিমন্ডলে সর্বক্ষেত্রে গৌরব ও সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত। স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ও দেশের নাগরিক যে স্বমহিমায় আলোকিত হতে পারে সেই আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন কখনো কেউ জাতির প্রাণে সঞ্চারিত করতেই পারেনি । সেই মর্যাদাহীনতার হতাশা ও দৈন্যতা জাতির আত্মশক্তিকে জিম্মি করে রেখেছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতি ফিরে পেয়েছে আত্মগৌরবের মহিমা ও ঘুরে দাঁড়ানোর অসম সাহসী প্রাণশক্তি।
এমন সাহসী দেশনেত্রীর হাতে আগামীর বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখতে এবং নির্বাচনী প্রচারনা করতে দীর্ঘ ৬টি বছর পরে বরিশালে সফরে আসবেন তিনি। তার সফর হতে পারে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়ন ভাগ্য। নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দ উল্লাস। নগরীতে চলছে কঠোর নিরাপত্তা। তার আগমন উপলক্ষে দক্ষিণাঞ্চলের সকল নেতাকর্মীসহ বিভাগের গণগন অপেক্ষায়।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ ৬ বছর পর বরিশালে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। বরিশালে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় অন্তত পাঁচ লাখ মানুষের সমাগম হবে বলে আশা করছে জেলা আওয়ামী লীগ।
জানা গেছে, তার সফর সফল করতে ১০টি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে।
সর্বশেষ ২০১২ সালে বরিশালে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কীর্তনখোলা নদীর ওপর শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতুর উদ্বোধনের সঙ্গে আরো বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন এবং বঙ্গবন্ধু উদ্যানে জনসভা করেছিলেন তিনি।
‘আমিরাতের ক্রাউন প্রিন্সের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক’
: সংযুক্ত আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনীর উপ সর্বাধিনায়ক ক্রাউন প্রিন্স শেখ......বিস্তারিত