সচিবালয় প্রতিবেদক: আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো ধরনের অস্পষ্টতা নেই। আইসিটি আইনে ৫৭ ধারায় অনেক অস্পষ্টতা ছিল। মনে হয়েছে এই ধারায় দুনিয়ার সব কিছুর বিচার করা যায়। সেই অবস্থা থেকে আমরা বেরিয়ে এসে নতুন ডিজিটাল আইন করেছি। এখানে প্রত্যেকটি ধারা স্পষ্ট করা হয়েছে। ছোট অপরাধের জন্য ছোট সাজা আর বড় অপরাধের জন্য বড় ধারা এখানে অ্যাড করা হয়েছে।
৩২ ধারার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখানে সাংবাদিকদের কোনো সমস্যা দেখছি না।
তিনি বলেন, গুপ্তচরবৃত্তির বিষয়টি আগেও অপরাধ হিসেবে গণ্য ছিল। শাস্তির বিষয় ছিল। আমরা নতুন আইনে ডিজিটাল মাধ্যমটা অ্যাড করেছি, যেটা আগে ছিল না।
তিনি বলেন, কেউ কোনো দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ করলে সেটা কিন্তু অপরাধ হবে না। এটাকে অপরাধ মনে করার কোনো আইন নেই।
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদও মঙ্গলবার সচিবালয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পক্ষে কথা বলেছেন।
এই আইন সাংবাদিকতার অন্তরায় হবে না উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না এ আইন সাংবাদিকতার অন্তরায় হবে। এ আইন করেও আপনাদের থামাতে পারবো বলে মনে হয় না। আপনারা যেটা করেন, ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসে গোপনে ধারণ এটা কি ঠিক? এটা ঠিক নয়।’
গোপনে যদি কোনো দুর্নীতির ভিডিও ফুটেজ ধারণ করা হয় তাহলে এটা কি গুপ্তচরবৃত্তি হবে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আপনারা গোপনে ভিডিও করবেন কেন? এ কথার পরপরই সাংবাদিকদের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। সাংবাদিকরা বলতে থাকেন কোনো দুর্নীতির ভিডিও কি প্রকাশ্যে ধারণ করা সম্ভব?
‘স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, স্বামীর দেওয়া আগুনে ঘর পুড়ে ছাই’
: বাগেরহাটের শরনখোলা উপজেলায় স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করে মধ্যরাতে ঘরে আগুন......বিস্তারিত